মহাভারতের প্রাচীন বিমান পেয়েছিল মার্কিন সেনাবাহিনী। সেটাই প্রমাণ করে মহাভারতের উচ্চপ্রযুক্তি।

বিমান, মহাভারত, vemana,মহাভারতের প্রাচীন বিমান পেয়েছিল মার্কিন সেনাবাহিনী। সেটাই প্রমাণ করে মহাভারতের উচ্চপ্রযুক্তি।
প্রতীকী ছবি

বিশ্বখ্যাত মহাকাব্য ‘মহাভারত’-এ বর্ণিত ‘বিমান’-এর সন্ধান পেয়েছে মার্কিন সৈন্যরা। প্রাপ্তিস্থল বর্তমান ভারতের মানচিত্রের কোথাও নয়।
বিমান পাওয়া গেছে প্রাচীন ভারতের গান্ধার দেশে যা এখন আফগানিস্তান (কান্দাহার) নামেই পরিচিত।গত ২০১৩ সালের মার্চ মাসে আফগানিস্তানের পূর্ব মরুভূমি এলাকার একটি গুহায় পাঁচ হাজার বছরের পুরাতন এই উড্ডয়নযোগ্য বিমানটি আবিষ্কৃত হয়েছে।
এই আবিষ্কার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজি, জার্মান চ্যান্সেলর এঞ্জেলা মার্কেল, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন সহ বিশ্বের বড় বড় নেতাদের বিশেষভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
মার্কিন সৈন্যদের সন্ধানকারী একটি দল তাদের স্কাউট মিশনের অভিযানে আফগানস্তানের মরুভূমিতে এটি আবিষ্কার করেছেন। ৮ মার্কিন সেনা সদস্য এই আবিষ্কারের পর তাদের পথ হারিয়ে ফেলেন, তারা আর ফেরেননি।
এফওয়াইআই বিমানটি হলো একটি প্রাচীন উড়ন্ত যান, যার সম্পর্কে সংস্কৃত ভাষায় ভারতের প্রাচীন মহাকাব্য মহাভারতে বর্ণনা আছে।  এই বিমানটি আনুমানিক পাঁচ হাজার বছরের পুরানো বলে জানা গেছে। বলা হচ্ছে, এটা কোন একটি অদ্ভুত শক্তি দ্বারা সুরক্ষিত।
আর একারণেই ওই ৮ মার্কিন সেনা গুহাতে হারিয়ে গেছেন। তবে তাদের সঙ্গী ক্যামেরাটা পরবর্তীতে উদ্ধারকারী দলটি খুঁজে পায়। এটা নিয়ে গবেষণা এখনো অব্যাহত আছে। মার্কিন সামরিক বিজ্ঞানীদের এই আবিষ্কার – যা ‘বিমান’ নামে মহাভারতে বর্ণিত ছিলো তা দীর্ঘ ৫০০০ বছর ধরে এই ‘সময় কূপ’-এর মধ্যে লুক্কায়িত ছিলো।
অন্তত আট মার্কিন সেনা সদস্য গুহা থেকে এটিকে সরানোর জন্য চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছেন। এটা কোন ভীনগ্রহবাসীর প্রযুক্তি কিনা, সেটা নিয়েও চলছে জল্পনা-কল্পনা।
অবশেষে প্রাচীন সংস্কৃত মহাকাব্য ‘মহাভারত’-এ এর হিসাবটা মিলল। আমরা জানি একটি বিমানের চারটি শক্তিশালী চাকাসহ বেষ্টনের মধ্যে বারো হাত ধরা হয়।
এছাড়াও এর জ্বলন্ত মিসাইলের বর্ণনা আছে মহাভারতে। সেখানে বর্ণিত আছে মারণাস্ত্রের ব্যবহার সম্পর্কে যা পরিচালিত হতো একটি বৃত্তাকার প্রতিফলকের মাধ্যমে। যখন সুইস অন করা হয় তখন একটি ‘আলোর বাণ’ উৎপাদিত হয় এবং যখন এটাকে কোন টার্গেটের উপর ফোকাস করা হয়, তাৎক্ষণিকভাবে এটা তার ক্ষমতা দিয়ে  লক্ষ বস্তুকে ধ্বংস করে দেয়।
এই আবিষ্কারের মাধ্যমে সবচেয়ে কৌতুহলজনক যে বিষয় সূচিত হয়েছে তা হলো, গুহায় শুধুই যে বিমান আবিষ্কৃত হয়েছে তা নয় বরং প্রাচীনকাল থেকে গুহার মধ্যে লুকিয়ে থাকা লেখাগুলিও আবিষ্কৃত হয়েছে।
এই লেখাতে দাবী করা হয় যে, এটার প্রকৃত প্রবক্তা ছিলেন জরথ্রুস্ট যিঁনি বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ধর্ম জরথ্রুস্টবাদ (অগ্নিউপসনামূলক ধর্ম)-এর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।
আবার অনেকে বিষয়টি ভূয়া বলে গণ্য করছে।



আরো জানতে এ লিংকে যান : 

8 Soldiers Missing After Discovery Of Ancient Flying Machine In Afghan Cave

নবীনতর পূর্বতন